‘বাংলাদেশ-কোরিয়া ড্রোন রোড শো’, ইউএভি এবং এই সংক্রান্ত সফ্টওয়্যারের সমাধানকল্পে একটি অর্ধ দিনের সম্মেলন ১৬ নভেম্বর রাজধানীর শেরাটন হোটেলে অনুষ্ঠিত হবে।

ইভেন্টটি কোরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে বিশেষ করে উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সহযোগিতার নতুন সুযোগ বিকাশের দিকে পরিচালনা করবে। ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং কোরিয়া ইন্সটিটিউট অফ এভিয়েশন সেফটি টেকনোলজি, নেতৃস্থানীয় কোরিয়ান ইউএভি প্রযুক্তি কোম্পানি এবং স্থানীয় বেসরকারি ও সরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা এই ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবে।

কেন দূতাবাস বাংলাদেশে এই সুযোগ নিয়ে আসে তার প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করে, রাষ্ট্রদূত লি জোর দিয়েছিলেন যে ‘ড্রোনগুলি বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তি যেমন এভিয়েশন, আইসিটি, সফ্টওয়্যার এবং সেন্সরগুলির সাথে একত্রিত হয়, যা বাংলাদেশের উদ্ভাবনী বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।’ তিনি ব্যাখ্যা করেন যে এই ড্রোন শো-এর প্রধান উদ্দেশ্য হল ড্রোন প্রযুক্তির গুরুত্ব ও বৈচিত্র্যময় ব্যবহারের প্রতি বাংলাদেশ সরকার এবং ব্যবসায়িক খাতের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।

রোডশোর উল্লেখযোগ্য দিকগুলির মধ্যে বাংলাদেশের সরকারি কর্তৃপক্ষের উপস্থাপনা থাকবে। কোরিয়ান কোম্পানিগুলির নির্দিষ্ট-পণ্য উপস্থাপনাগুলির একটি সিরিজ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই ক্ষেত্রে নেতৃত্বের বিষয়াদি এবং কোরিয়া যে সহযোগিতাগুলি প্রস্তাব করতে পারে তার কিছু ব্যাখ্যা প্রদান করা হবে। এই প্রদর্শনী এবং ব্যবসায়িক পরামর্শের নেটওয়ার্ক দুই দেশের ব্যবসা সংক্রান্ত যোগাযোগ স্থাপনেগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন দক্ষিণ কোরিয় মান্যবর রাস্ট্রদুত লি জাং-কুন।

সংযুক্তি: রোডশো প্রোগ্রাম